মেডিকেল ১ম বর্ষ এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির আবেদন আহ্বান (২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষ
সকল সরকারী ও
বেসরকারী মেডিকেল কলেজ এর জন্য প্রযােজ্য
২০১৯-২০২০ শিক্ষা বর্ষে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির জন্য আবেদন বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল কর্তৃক প্রণীত ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী অনলাইনে নির্ধারিত ছকে এবং নিম্নলিখিত শর্তাধীনে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তিচ্ছু ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে দরখাস্ত আহবান করা হচ্ছে।
০১.
বাংলাদেশের নাগরিক যারা ইংরেজী ২০১৬ বা ২০১৭ সনে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় এবং ইংরেজী ২০১৮ বা ২০১৯ সনে এইচএসসি বা সমমানের উডয় পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানসহ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তারা ভর্তির আবেদন করার যােগ্য হবেন।
ইংরেজী ২০১৬ সনের পূর্বে এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্র/ছাত্রীরা আবেদনের যােগ্য বলে বিবেচিত হবেন না।
০২.
সকল দেশী ও বিদেশী শিক্ষা কার্যক্রমে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান দুটি পরীক্ষায় মােট জিপিএ কমপক্ষে ৯.০০ হতে হবে।
০৩. সকল উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় মােট জিপিএ কমপক্ষে ৮.০০
হতে হবে। তবে এককভাবে কোন পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ এর কম হলে আবেদনের যােগ্য হবেন না।
০৪. সকলের জন্যে এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় জীববিজ্ঞানে (Biology) ন্যূনতম জিপি ৩.৫০ থাকতে হবে।
০৫. ১০০(একশত) নম্বরের ১০০(একশত)টি এমসিকিউ প্রশ্নের ১(এক) ঘন্টার লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
লিখিত পরীক্ষায় বিষয় ভিত্তিক নম্বর:
পদার্থবিদ্যা -২০;রসায়নবিদ্যা -২৫;জীববিজ্ঞান -৩০; ইংরেজী -১৫; সাধারণ জ্ঞান: বাংলাদেশের ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ-১০।
০৬, ২০১৯-২০২০ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় পূর্ববর্তী বছরের এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের সর্বমােট (Aggregated) নম্বর
(এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর
১৫ গুন + এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ২৫ গুন + ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর ) থেকে ০৫ (পাঁচ) নম্বর কর্তন করে এবং পূর্ববর্তী বত্সরের সরকারী মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজ ইউনিট এ ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের ক্ষেত্রে মােট প্রাপ্ত নম্বর থেকে ০৭.৫ (সাত দশমিক পাঁচ) নম্বর কর্তন করে মেধা তালিকা তৈরি করা হবে।
লিখিত পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য ০.২৫ নম্বর কর্তন করা হবে।
লিখিত পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে নূন্যতম ৪০ নম্বর পেতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় ৪০ নম্বরের কম নম্বর প্রাপ্তরা অকৃতকার্য বলে গন্য হবেন। শুধু মাত্র কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের মেধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
০৭.
এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ মােট ২০০ নম্বর হিসেবে নির্ধারণ করে নিম্নলিখিতভাবে মূল্যায়ন করা হবে।
ক) এসএসসি/ সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ১৫ গুণ = ৭৫ নম্বর (সর্বোচ্চ)
খ) এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর ২৫ গুণ = ১২৫ নম্বর (সর্বোচ্চ) ০৮, লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং অনুচ্ছেদ ০৭-এ বর্ণিত পদ্ধতিতে এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যােগফলের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রনয়ণ করা হবে।
০৯.
অনলাইনে আবেদন পুরণ করার সময় নির্দেশাবলী www.dghs.gov.bd ভাল ভাবে পড়ে বুঝে নির্দেশনা অনুযায়ী সতর্কতার সাথে পুরণ করতে হবে।
পরীক্ষার ফিসের ১০০০/- (এক হাজার) টাকা শুধু Prepaid টেলিটকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে।
১০. অনলাইনে আবেদন শুরুর তারিখ ঃ ২৭-০৮-২০১৯ খ্রিঃ, মঙ্গলবার (দুপুর ১২:০০ মিঃ) :
১১. অনলাইনে আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৭-০৯-২০১৯ খ্রিঃ, মঙ্গলবার (রাত ১১:৫৯ মিঃ)
১২. প্রবেশ পত্র বিতরণ (ডাউনলােড) ৪ ২৬ ০৯-২০১৯ খ্রিঃ, বৃহস্পতিবার হতে ২৯-০৯-২০১১ খ্রিঃ, রবিবার
১৩. ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঃ ০৪-১০-২০১৯ খ্রি (শুক্রবার, সকাল ১০:০০ টা হতে ১১:০০ টা)
১৪. MBBS ভর্তির জন্য Online ফরম পূরণের নিয়মাবলী ও ভর্তি সংক্রান্ত বিজরিত তথ্য detail instructions for applicant) website:
http://dghs.teletalk.com.bd ,বাস্থ ও
পরিবার কল্যাণ মশালয়ের ওয়েব সাইট www.mohfw.gov.bd এবং স্বাস্থ্য অধিদন্তরের ওয়েবসাইট www.dghs.gov.bd হতে জানা যাবে।
১৫.
আবেদনপত্র প্রক্রিয়াকরণ, নিরীক্ষণ এবং চুড়ান্তকরণ কম্পিউটারের মাধ্যমে করা হবে।
১৬.১ বাংলাদেশী নাগরিক যারা বিদেশী শিক্ষা (O-Leve/A-Level) কার্যক্রমে এসএসসি/এইচএসসি এর সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ তাদের মাস সীট
সমূহ বাংলাদেশে প্রচলিত জিপিএতে রূপান্তর করে Equivalence Certificate সংগ্রহ করার পর
অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে তাদেরকে পরিচালক, চিকিত্সা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা বরাবরে ২০০০/-(দুই হাজার) টাকার ব্যাংক ভ্রষ্ট/পে-অর্ডার সহ আবেদন করে Equivalence Certificate সংগ্রহ করার সময় ID নম্বর নিতে হবে। (Equivalence Certificate সংগ্রহ করার জন্য এসএসসি/এইচএসসি এর সমমান পরীক্ষার মূল মার্কস সীট ও সনদপত্র প্রযােজ্য ক্ষেত্রে এবং মার্কস সীট ও সনদপত্র সমূহের
সত্যায়িত কপি সাথে আনতে হবে)।
১৬.২ বাংলাদেশের নাগরিক যারা বিদেশ থেকে এসএসসি এবং এইচএসসি এর সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাদের মার্কসীটসমূহ সংশ্লিষ্ট দেশের
বাংলাদেশী দূতাবাস বাংলাদেশে অবস্থিত সংশ্লিষ্ঠ দেশের দূতাবাস এবং পররাষ্ট মন্ত্রণালয়, ঢাকা, বাংলাদেশ কর্তৃক সত্যায়িত করাতে হবে, অন্যথায়
Equivalence Certificate দেওয়া যাবে না।
১৭.
মুক্তিযােদ্ধা ও উপজাতি/পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের যথাক্রমে মুক্তিযােদ্ধা ও উপজাতি/পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয়
সনদের স্মারক নম্বর সনদ নম্বর ও
তারিখ অনলাইন আবেদনে এন্ট্রি করতে হবে, স্মারক নম্বর/সনদের নম্বর ও তারিখ ছাড়া উল্লেখিত কোটাসমূহে
অনলাইন এন্ট্রি হবে না।
১৮.
নির্বাচিত প্রার্থীদের দেয়া তথ্য অসম্পূর্ণ অথবা ভুল প্রমানিত হলে, তার ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে।
আবেদন করুন
এছাড়া আরও কিছু বিষয় যা জানা জরুরী
পয়েন্ট স্বয়ংক্রীয় ভাবে চলে আসবে। (o level /A level প্রার্থীরা তাদের অপশনে গিয়ে নিজেরা পূরণ করবেন)।
০৪.১৫ পরীক্ষার সময় ইংরেজী প্রশ্নের প্রয়ােজন হলে এখানে Question Language ইংরেজী অপশন পূরণ করতে হবে। ০৪.১৬ Home District পূরণ করতে হবে। পূরণকৃত জেলার কোটায় ভর্তির আসন বরাদ্দ পেলে, ভর্তির সময় সেই জেলার সার্টিফিকেট দেখতে না পারলে, বরাদ্দকৃত আসন বাতিল হয়ে যাবে। অন্যান্য কোটার ক্ষেত্রেও তা প্রযােজ্য হবে। ০৪.১৭ পূর্বের পৃষ্ঠায় Tribal Quota এ ক্লিক করে থাকলে, এখানে Tribal Quota লিস্ট (সারনি-৪) থেকে একটি নির্বাচন করতে হবে।
০৪.১৮। মুক্তিযােদ্ধা কোটার (সন্তান, সন্তানদের সন্তান) দাবিদার হলে এখানে Eligible for Freedom
Fighter Quota বাটনে ক্লিক করতে হবে। মুক্তিযােদ্ধা কোটায় আবেদনকারী প্রার্থীদের মুক্তিযােদ্ধা স্মারক নম্বর সনদের নম্বর ও তারিখ অনলাইন আবেদনে এন্টি করতে হবে, সনদের নম্বর ও তারিখ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় অনলাইন এন্টি হবে না। ভুল করে এই অপশন দিলে এবং কোটায় আসন পেলেও ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে। (মুক্তিযােদ্ধা কোটার দাবিদার সন্তানদের সন্তান।
যাবে। (মুক্তিযােদ্ধা কোটার দাবিদার সন্তানদের সম্ভন এর ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জারীকৃত বিধি বিধান অনুসরণ করা হবে)।
০৪,১৯। এরপর Present Address ও Permanent Address পূরণ করতে হবে। তারকা চিহ্নিত অংশ পূরণ করতেই হবে। না করলে পরের পৃষ্ঠায় যাওয়া যাবে না। Present Address ও Permanent Address এক হলে Permanent Address
এর সামনের বাটনে ক্লিক করলেই চলবে।
০৪.২০ এগার (১১) ডিজিটের একটি মােবাইল নম্বর বাধ্যতামূলক যা ভর্তি প্রক্রিয়া চলাকালীন সার্বক্ষনিক অবশ্যই চালু রাখতে হবে। টাকা জমা দেওয়ার পর এই মােবাইলে USER ID, PASSWORD ও পরীক্ষার কেন্দ্রের নাম SMS এর মাধ্যমে আসবে। দ্বিতীয় ঘরে দ্বিতীয় মােবাইল নম্বর দেওয়া উচিৎ, প্রয়ােজনে যােগাযােগের জন্য।
০৪,২১ এরপর Choice 0ption পূরণ করতে হবে। বাম পাশের কলেজের লিষ্ট থেকে পছন্দের কলেজকে হাইলাইট করে Add বাটন ক্লিক করলে সেটা ডানদিকে চলে যাবে। এভাবে এক এক করে নিজের পছন্দের ক্রমানুসারে কলেজগুলােকে ডানদিকে নিতে হবে। ডান পাশের লিস্ট হবে পছন্দক্রম। কলেজ পছন্দের তালিকায় কমসংখ্যক কলেজের নাম থাকলে মেধা তালিকায় থাকা সত্বেও অপেক্ষমান তালিকায় নাম চলে যাওয়া এবং আসন না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশী থাকে। এখানে কোনভাবেই ভুল করা যাবেনা।
০৪,২২ এবার পূর্ব থেকে তৈরী করে রাখা ছবি ও স্বাক্ষর কম্পিউটার থেকে অথবা পেনড্রাইভ থেকে ব্রাউজ করে সিলেক্ট করতে হবে।
০৪,২৩ Validation Code যেভাবে দেওয়া আছে, সেভাবে টাইপ করতে হবে।
০৪.২৪ পৃষ্ঠার শেষে Declaration বাটনে ক্লিক করে Submit ক্লিক করতে হবে।
০৪.২৫ কিছুক্ষণ সময় নিয়ে ছবি ও স্বাক্ষর আপলােড হবে এবং পরের পৃষ্ঠা দেখা যাবে। ছবি ও স্বাক্ষর সাইজ মত না হলে আপলােড হবে না। ছবি ও স্বাক্ষর সাইজ মত করার অপশন অনলাইনে থাকবে।
০৪.২৬ এই পৃষ্ঠায় একটি User ID নম্বর দেখা যাবে। এই নম্বর যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করতে হবে, কারণ এটা দিয়ে টেলিটক Prepaid মােবাইল থেকে দরখাস্তের ফিস জমা দিতে হবে। আবেদনকারীর ছবি ও স্বাক্ষর সহ সকল তথ্য দেখা যাবে। এই পৃষ্ঠা অবশ্যই প্রিন্ট করে রাখা উচিৎ। কেননা এই ছবি ও স্বাক্ষরেই তিনি সর্বত্র পরিচিত হবেন।
০৪.২৭ এ পৃষ্ঠায় যদি কোন ভুল তথ্য দেখা যায় অথবা ছবি বা স্বাক্ষর ভুল হয় তবে সঠিক ছবি/স্বাক্ষর বা তথ্য যােগ করে নতুন ভাবে ফরম পূরণ করতে হবে। একবার টাকা জমা দিলে এর পর ছবি বা স্বাক্ষর পরিবর্তনের সুযােগ নেই।
কারিগরি সহায়তার জন্য 01550157750, 01550150056,
01550150080, 01550150066, 01550150064 নম্বরে ফোন করা যাবে । ই-মেইল: dghs@teletalk.com.bd
০৪.২৮ Prepaid টেলিটকের মাধ্যমে ফিস জমা দিলে User ID ও Password পাওয়া যাবে। এটা উভয় মােবাইলেই আসবে। ফরম পুরনের সময় লেখা স্টার চিহ্নিত নম্বরটি যে কোন অপারেটরের মােবাইল হলে চলবে। এই User ID ও Password দিয়ে
২৯-০৯-২০১৮ খ্রিঃ, শনিবার থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে।
০৪.২৯ শুধু ফিসের টাকা Prepaid টেলিটকের মাধ্যমে জমা দিতে হবে। প্রয়ােজনীয় SMS ফরম পূরনের সময় প্রদানকৃত মােবাইল নম্বরে
দেওয়া হবে।
০৪.৩০ ফিস জমা দেয়ার পদ্ধতি -
(ক) টেলিটকের Prepaid মােবাইল ফোনের Message অপশনে গিয়ে MBBS লিখে, স্পেস দিয়ে User ID লিখে 16222 নম্বরে SMS প্রেরণ করতে হবেঃ
উদাহরণ: MBBS<Space>FRLGCT
Type করে Send করুন 16222 নম্বরে। এখানে FRLGCT হলাে ফরম পূরণ করে পাওয়া User ID: ফিরতি SMS-এ একটি PIN , প্রার্থীর নাম এবং পরীক্ষার ফিস হিসেবে ১০০০/- (এক হাজার) টাকা কেটে রাখার তথ্য দিয়ে সম্মতি চাওয়া হবে। সম্মতি দেয়ার জন্য নিমোক্তভাবে 16222 নম্বরে SMS পাঠাতে হবে।
(খ) Message অপশনে গিয়ে MBBS লিখে, স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে PIN লিখে স্পেস দিয়ে পছন্দের সর্বোচ্চ চারটি Centre Code (১ নং সারনিতে) কমা (,) দিয়ে (উদাহরনঃ নিচে দেওয়া হলাে) লিখে 16222 নম্বরে SMS প্রেরণ করতে হবে। উদাহরণ:
MBBS<Space>YES<Space> 456789<Space>15,16,22,51 Type করে Send করুন 16222 নম্বরে। এখানে 456789 হলাে আগের ফিরতি SMS এ পাওয়া PIN Number এবং 15,16,22,51 নম্বরগুলাে হলাে পরীক্ষা কেন্দ্রের কোড নম্বর। PIN নম্বরটি সঠিক ভাবে লেখা হলে উক্ত টেলিটকের Prepaid মােবাইল থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ ১০০০/(একহাজার) টাকা কেটে রাখা হবে এবং প্রার্থীকে ফিরতি SMS-এ পরীক্ষা কেন্দ্রের নাম জানিয়ে একটি User ID ও Password দেওয়া হবে। | ২৯-০৯-২০১৭ খ্রিঃ, শনিবার থেকে প্রার্থী উক্ত User ID ও Password দিয়ে তাহার প্রবেশ পত্র Download করে প্রিন্ট নিবেন।
০৪.৩২
প্রবেশপত্র ওয়েব সাইটে দেওয়ার বিষয়টি SMS-এ জানানাে হবে। প্রবেশপত্র হারিয়ে গেলেও পুনরায় একই প্রক্রিয়ায় প্রবেশপত্র সংগ্রহ করা যাবে। পরীক্ষার ফলাফল প্রার্থীর মােবাইলে SMS এবং DGHS-এর ওয়েবসাইট
www.dghs.gov.bd এর মাধ্যমে জানানাে হবে।
পরীক্ষা কেন্দ্রের নাম ও কোড দেওয়া হলাে।
অপেক্ষমান তালিকাও প্রকাশ করা হবে। সংরক্ষিত আসন সমূহেও নিজ নিজ শ্রেনীর সাবাদৰদের মধ্য হতে মেধার ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে। এ ক্ষেত্রেও যুক্তিযুক্ত সংখ্যক মেধাভিত্ত্বিক অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ করা হবে। নির্বাচিত প্রার্থীর অর্জিত মেধাক্রম এবং কলেজ পছন্দের ভিত্তিতে প্রার্থী কোন কলেজে ভর্তি হবেন তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারন করা হবে।
১৪.৩ মুক্তিযােদ্ধা কোটায় সংরক্ষিত ২% আসন মােট আসনের মধ্যে সীমিত থাকবে। মুক্তিযােদ্ধা কোটায় মুক্তিযােদ্ধাদের সন্তান এবং
সন্তানদের সন্তানরা আবেদন করতে পারবে।
১৪.৪ জাতীয়ভাবে গৃহীত এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষায় যে সকল প্রার্থী বেসরকারী মেডিকেল কলেজে এ ভর্তি হতে চান, মেধা অনুযায়ী তাদের
মধ্যে থেকে একটা নির্দিষ্ট সংখ্যা পর্যন্ত বেসরকারী মেডিকেল কলেজ এ ভর্তি পরীক্ষায় উপযুক্ত ঘােষনা করা হবে। উন্মুক্ত বিজ্ঞপ্তি মাধ্যমে বেসরকারী মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ উক্ত তালিকার ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্য থেকে তার কলেজে ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের দরখান্ত আহবান করবেন। প্রাপ্ত আবেদন হতে মেধাতালিকা অনুযায়ী ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান প্রতি দফায় ভর্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের পূর্নাঙ্গ তালিকা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর (পরিচালক, চিকিৎসা শিক্ষা ও স্বাস্থ্য জনশক্তি উন্নয়ন) এর
বরাবরে প্রেরণ করবেন।
১৫. মাইগ্রেশন বা কলেজ বদলী (সরকারী মেডিকেল কলেজ এর জন্য প্রযােজ্য)
ভর্তির জন্যে নির্ধারিত তারিখ শেষে শুন্য আসন সমুহের বিপরীতে ভর্তিকৃত ছাত্র-ছাত্রীদের আবেদন, মেধাস্থান ও কলেজ পছন্দ অনুযায়ী কলেজ পরিবর্তনের (মাইগ্রেশন) সুযােগ দেয়া হবে। মাইগ্রেশন শেষে প্রাপ্ত শূন্য আসনসমূহ অপেক্ষমান তালিকা থেকে মেধাক্রম অনুসারে পূরণ করা হবে। বর্নিত নিয়ম ব্যতিত অন্য কোনভাবে এক মেডিকেল কলেজ হতে অন্য মেডিকেল কলেজে বদলী
হওয়া বা করা যাবে না।
১৬. আবেদনপত্রে যে সমস্ত তথ্য ও সনদপত্রের উল্লেখ আছে তার মূল কপি ভর্তির সময় অবশ্যই প্রদান করতে হবে।
১৬.১ এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষার একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট।
১৬.২ এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষা পাসের সনদপত্র/টেষ্টিমােনিয়াল।
১৬.৩ জেলা কোটার দাবীর ক্ষেত্রে স্থানীয় সিটি কর্পোরেশনের মেয়র/পৌরসভার চেয়ারম্যান/ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ওয়ার্ড কমিশনার
প্রদত্ত নাগরিক সনদপত্র।
১৬.৪ দুই কপি সদ্য তােলা পাসপাের্ট সাইজের সত্যায়িত রঙ্গিন ছবি। ১৬.৫ পার্বত্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীর ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ ও জেলা প্রশাসকের সনদ এবং অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সার্কেল চীফ বা
জেলা প্রশাসক প্রদত্ত সনদপত্র এবং অন্যান্য জেলার উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে গােত্র প্রধান ও সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক প্রদত্ত সনদপত্র।
১৬.৬ মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনের পক্ষে ১৯৯৭-২০০১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ মুক্তিযােদ্ধা সংসদের অধীনে তৎকালীন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
কর্তক প্রতিস্বাক্ষরিত সনদ বা মুক্তিযােদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের পর থেকে মাননীয় মন্ত্রী প্রতিমন্ত্রী ও সচিব স্বাক্ষরিত সনদ।
(মুক্তিযােদ্ধা কোটার দাবিদার সন্তানদের সন্তান এর ক্ষেত্রে সরকার কর্তৃক জারীকৃত বিধি বিধান অনুসরণ করা হবে)।
১৭. পরীক্ষায় অবতীর্ণ। নির্বাচিত কোন প্রার্থীর দেয়া তথ্য (যাহা ফলাফল নির্ধারনে বিবেচিত হয়েছে) অসম্পূর্ণ ও ভুল প্রমানিত হলে, তার
পরীক্ষা ফলাফল ভর্তি বাতিল বলে গন্য হবে।
১৮, ভর্তি পরীক্ষা কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়। যে কোন কেন্দ্র হতে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন একই কথা।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ- কোন প্রার্থী/আবেদনকারী মুক্তিযােদ্ধা ও উপজাতি কোটা ভুল করে পুরন করলে সাথে সাথেই নতুন ভাবে (টাকা জমা দেওয়ার পূর্বে) ফরম পূরন করতে হবে। কারন, প্রার্থীর চাহিত কোটায় আসন বরাদ্দ হলে, পরবর্তীতে উক্ত কোটার প্রয়ােজনীয় কাগজ-পত্র দেখাতে না পারলে আসন বরাদ্দ বাতিল হয়ে যাবে। তখন আর সাধারন বরাদ্দের কোন সুযোগ থাকবে না। যে কোন বিষয়ে ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
No comments:
Post a Comment